এর মধ্যে বেশিরভাগ ওষুধ ব্যবহারে সায় রয়েছে মার্কিন ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফডিএ)। মূলত ডায়াবেটিস, ক্যানসার ও হাইপারটেনশনের মতো রোগে এই ওষুধগুলো ব্যবহার হয়।
ক্যালিফোর্নিয়ার একদল গবেষক একটি জার্নালে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। গবেষণায় তারা করোনা ভাইরাসের প্রায় ১০০টি জিন পরীক্ষা করেন। মানবদেহের ওপর এই ভাইরাস কীভাবে প্রভাব বিস্তার করছে, তা নিয়েও গবেষণা চালান তারা।
তাদের মতে, এই ভাইরাসের গতিপ্রকৃতি বোঝার জন্য মানবদেহের প্রোটিনের ওপর নজরদারি চালিয়েছেন। সেখান থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তাদের হাতে এসেছে।
গবেষণায় দেখা যায়, মানুষের দেহে এমন ৩৩২টি প্রোটিন রয়েছে যেগুলো ভাইরাসকে আকর্ষণ করতে সাহায্য করে। ৬৯টি ওষুধ মানবদেহের ওই প্রোটিনগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। ফলে ভাইরাস দেহে প্রবেশ করতে পারে না।
এই ৬৯টি ওষুধের মধ্যে ২৪টিকে ইতোমধ্যে এফডিএ অনুমতি দিয়েছে। বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় এই ওষুধগুলো ব্যবহারও হয়েছে।
গবেষকরা জানিয়েছেন, করোনার প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে আরও ১৮ মাস লাগবে। এর মধ্যে এই ৬৯টি ওষুধ করোনার চিকিৎসায় ব্যবহার করা যায় কি না, তা খতিয়ে দেখছেন তারা।